অধিক পঠিত

সূদ ও ইসলামঃ সূদ প্রসঙ্গে ইসলামের অবস্থান সবচেয়ে কঠোর ও অনমনীয়। এ ব্যাপরে সুরা বাক্বারাতে মহান আল্লাহর ঘোষণা করেছেন।হে মুমিনগণ তোমরা আল্লাহকে ভয় করো এবং সূদের যে বাকি অংশ বাকী আছে তা ছেড়ে দাও, যদি তোমরা প্রকৃত মুমিন হও। যদি তোমরা তা না করো তাহলে আল্লাহ ও তাঁর রসুল (সাঃ)- এর পক্ষ হতে ঘোষনা শুনে রাখ। আর যদি তোমরা তওবা কর তবে তোমাদের মূলধন ফিরিয়ে নিতে পারবে। না তোমরা যুলুম করবে, না তোমাদের প্রতি যুলুম…

নানার ভাইয়ের মেয়েকে বিবাহ করা যাবে কি? নানার ভাইয়ের মেয়ে তথা মায়ের চাচার মেয়েকে বিবাহ করা যাবে। কেননা আল্লাহ তা‘আলা পবিত্র কুরআনে যাদেরকে বিবাহ করতে নিষেধ করেছেন ,নানার ভাইয়ের মেয়ে তাদের অন্তর্র্ভক্ত নয়। আল্লাহ তা‘আলা পবিত্র কুরআনে বলেন,,, হে নবী আপনার জন্য আপনার স্ত্রীগণকে হালাল করেছি, যাদেরকে আপনি মোহরানা প্রদান করেন। আর দাসীদেরকে হালাল করেছি, যাদেরকে আল্লাহ আপনার করায়ত্ব করে দেন এবং বিবাহের জন্য বৈধ করেছি আপনার চাচাতো বোন, ফুফাতো বোন, মামাতো বোন, খালাতো বোনকে…

কাদিয়ানীদের ব্যাপারে শারঈ বিধান কি ? ১৯০০ খ্রিস্টাব্দে সাম্রাজ্যবাদী ইংরেজদের পরিকল্পনায় ভারত উপমহাদেশে মুসলিমদের দ্বীন থেকে বিচ্যুত করা এবং জিহাদ থেকে বিমুখ করার লক্ষে কাদিয়ানী ফেরকার উথ্নান ঘটে। মির্জা গোলাম আহমাদ কাদিয়ানী (১৮৩৯-১৯০৮) ছিল এই জঘন্য মতবাদের প্রতিষ্ঠাতা। পান্জাব প্রদেশের ধর্ম ও দেশের সাথে বিশ্বাসঘাতকতাকারী ইংরেজদের অনুগত একটি পরিবারে তার বেড়ে উঠা। যার কারণে ইংরেজরা তাকে সব ধরনের সহযোগিতা দিয়ে মানুষকে জিহাদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার কৌশল হিসাবে এই মতবাদের জন্ম দেয়। নিম্নে কাদিয়ানীদের কিছু  ভ্রান্ত…

বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধের সহজ পদ্ধতিঃ ★ম্যালেরিয়াঃ চায়ের কাপের আধা কাপ শিউলি পাতার রস এবং এক চামচ মধু মিশিয়ে খেতে হবে সকালে ও সন্ধায় পর পর ১৫দিন। ★আমাশয়ঃ একটি কাঁচা কলা বাকলা সহ ৩-৪ টুকরো করে ২কাপ পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে রাত্রে। পরদিন সকালে খালি পেটে ঐ পানি খেতে হবে। ৭দিনের আমাশয় হলে ১-২ দিন খেলেই ভালো হবে। পুরানো আমাশয় হলে ৫-৭ দিন খেতে হবে। ★রক্ত আমাশয়ঃ ২০গ্রাম তেলাকুচা পাতার রস এবং ৫গ্রাম মিছরী এতত্রে খেতে…

মৃত্যু কালীন কষ্টের বিবরণঃ      মৃত্যু যন্ত্রণা সকল মানুষকেই ভোগ করতে হবে। মরণ যেমন মানুষের জন্য নিশ্চিত, তেমন মৃত্যু যন্ত্রণাও নিশ্চিত আল্লাহ তা আলা বলেন ,মৃত্যু যন্ত্রণা অবশ্যই আসবে। এই মৃত্যু ব্যাপারে তুমি টালবাহানা করতে (সুরা ক্বাফ=১৯)  অএ আয়াত হতে প্রমাণিত হয় যে, মানুষ মরণ হতে বাঁচার জন্য যতই চেষ্টা করুক না কেন, মরণ তাকে গ্রাস করবেই। আল্লাহ তা‘আলা অন্যএ বলেন,ঐ দিন আপনি দেখবেন যখন জালেমরা মৃত্যু যন্ত্রণায় থাকে এবং ফেরেশ্তারা স্বীয় হস্ত প্রসারিত করে বলেন,…

নিশ্চিত মরণ একদিন আসবেইঃ মরন থেকে রক্ষা পাওয়ার কোন সুযোগ নেই । প্রত্যেক জীবিত প্রাণী মরণ অপরিহার্য । মরণ হ’তে   কেউ পরিত্রাণ পেলে সৃষ্টিকুলের শ্রেষ্ঠ ব্যক্তি মুহাম্মাদ (সাঃ) ই পেতেন । তাকেও মরণ স্বীকার করতে হয়েছে । মরণ আল্লাহর পক্ষ হতে সৃষ্টিকুলের জন্য অবধারিত আল্লাহ তা’আলা বলেন  নিশ্চয়ই  আপনারও মরণ হবে এবং তাদেরও মরণ হবে  (সৃরাঃযুমার=৩০) অএ আয়াত দ্বারা প্রতীয়মান হয় যে, সৃষ্টির সেরা এবং সকল নবীর মধ্যমণি হওয়া সত্ত্বেও রসুল (সাঃ) মরণের আওতা বর্হিভৃত…